মাইক্রোচিপ প্রযুক্তি
সুইডেনে শীর্ষে মাইক্রোচিপ প্রযুক্তি?
হাতের ছোঁয়ায় সব সমাধান। কথায় বলে ‘হাতের মুঠোয় দুনিয়া’। এই প্রবাদ বাক্যকে প্রায় বাস্তবে রূপ দিয়েছে সুইডেন। হাতের মুঠোয় না হলেও হাতের ছোঁয়ায় সেখানে মিলছে নানা সুবিধা। হাতের স্পর্শেই খুলে যাচ্ছে বাড়ি কিংবা অফিসের দরজা। শুধু তাই নয়, হাতের ছোঁয়ায় মিলছে ট্রেন কিংবা কনসার্টের টিকিট কাটা, পণ্যের মূল্য পরিশোধ,
কম্পিউটার থেকে প্রিন্ট দেয়াসহ নানা কিছু। শুনতে অবিশাস্য মনে হলেও এমন সুবিধা পাচ্ছেন সুইডেনের নাগরিকরা।প্রযুক্তির এই সুবিধা পেতে হাতের ভেতর প্রবেশ করাতে হবে একটি মাইেক্রোচিপ। আর এই চিপস পড়তে পারে প্রয়োজনীয় সব গোপন তথ্য। হাতের চামড়ার নীচে প্রবেশ করানো মাইক্রোচিপটি একাধারে ক্রেডিট কার্ড, প্রতিষ্ঠানের পরিচয়পত্র, প্রবেশদ্বার খোলা এবং ট্রেনের টিকেটসহ নানা কাজ করছে। একটি চাল শষ্যের আকৃতির এই মাইক্রোচিপটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এগিয়ে চলছে।
ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহারের পাশাপাশি কিছু প্রতিষ্ঠান এ ধরনের মাইক্রোচিপ তাদের পণ্য বিতরণ ও বাজারজাতকরণ পর্যবেক্ষণ এবং কর্মীদের গতিবিধি নজরদারির কাজেও ব্যবহার করছে।বায়োহ্যাক্স ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি প্রতিষ্ঠান এই প্রযুক্তির মার্কেট লিডার। জোয়ান অস্টারল্যান্ড নামে এক ব্যক্তির নেতৃত্বে পাঁচ বছর আগে এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু।সুইডেনে ইতোমধ্যে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন প্রায় চার হাজার মানুষ। এটি প্রথম চালু হয় ২০১৫ সালে। কিন্তু এর বাস্তবায়ন শুরু হয় মুলত ২০১৭ সাল থেকে। এটি ব্যবহার করার জন্য খরচ করতে হবে ১৪০ থেকে ১৮০ ডলার। সুইডেনের কোনো কোনো কোম্পানি তার কর্মকতা-কর্মচারীদের বিনামূল্যে এই সুবিধা দিচ্ছে। ইতোমধ্যেই দেশটিতে এই নতুন প্রযুক্তি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
কম্পিউটার থেকে প্রিন্ট দেয়াসহ নানা কিছু। শুনতে অবিশাস্য মনে হলেও এমন সুবিধা পাচ্ছেন সুইডেনের নাগরিকরা।প্রযুক্তির এই সুবিধা পেতে হাতের ভেতর প্রবেশ করাতে হবে একটি মাইেক্রোচিপ। আর এই চিপস পড়তে পারে প্রয়োজনীয় সব গোপন তথ্য। হাতের চামড়ার নীচে প্রবেশ করানো মাইক্রোচিপটি একাধারে ক্রেডিট কার্ড, প্রতিষ্ঠানের পরিচয়পত্র, প্রবেশদ্বার খোলা এবং ট্রেনের টিকেটসহ নানা কাজ করছে। একটি চাল শষ্যের আকৃতির এই মাইক্রোচিপটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এগিয়ে চলছে।
ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহারের পাশাপাশি কিছু প্রতিষ্ঠান এ ধরনের মাইক্রোচিপ তাদের পণ্য বিতরণ ও বাজারজাতকরণ পর্যবেক্ষণ এবং কর্মীদের গতিবিধি নজরদারির কাজেও ব্যবহার করছে।বায়োহ্যাক্স ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি প্রতিষ্ঠান এই প্রযুক্তির মার্কেট লিডার। জোয়ান অস্টারল্যান্ড নামে এক ব্যক্তির নেতৃত্বে পাঁচ বছর আগে এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু।সুইডেনে ইতোমধ্যে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন প্রায় চার হাজার মানুষ। এটি প্রথম চালু হয় ২০১৫ সালে। কিন্তু এর বাস্তবায়ন শুরু হয় মুলত ২০১৭ সাল থেকে। এটি ব্যবহার করার জন্য খরচ করতে হবে ১৪০ থেকে ১৮০ ডলার। সুইডেনের কোনো কোনো কোম্পানি তার কর্মকতা-কর্মচারীদের বিনামূল্যে এই সুবিধা দিচ্ছে। ইতোমধ্যেই দেশটিতে এই নতুন প্রযুক্তি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
সুত্রঃ ইন্টারনেট
https://www.youtube.com/watch?v=wVrEeImyg_E
ReplyDelete